সান্ডা খাওয়া কি হালাল

সান্ডা খাওয়া কি হালাল? সান্ডা হলো একপ্রকার গুইসাপ জাতীয় প্রাণী যা হারাম নয়। আর এই গুইসাপ জাতীয় প্রাণী  কথা সহী বুখারীতে এসেছে যেটা বাংলাদেশ আমরা সান্ডা বলে থাকি।আমরা  সহী বুখারীর বর্ণনাই জেনেছি যে আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) এর স্ত্রী মাইমুনা (রাঃ) বাসায় আল্লাহর রাসুল সহ অনেক সাহাবারা খেতে বসেছিলেন,সেখানে একটি প্লেটে গুইসাপ কে ফ্রাই করে দেওয়া হয়েছিল ।রাসুল (সাঃ) খেয়াল না করে সাধারণ মাংস মনে করে সেখানে তিনি হাত দিচ্ছিলেন।

গুইসাপ প্রজাতির সান্ডার এক ফোটা তেল যেন পুরুষত্ব ফিরিয়ে পাওয়ার স্বপ্ন । সৌদি আরবের বাজারে হঠাৎ করে আলোচনায় সান্ডা তেল । বলা হচ্ছে পুরুষের যৌন দুর্বলতা দূর করতে এই তেল এর অনেক কার্যকারিতা । কিন্তু প্রশ্ন হলো এটা কি আসলে উপকার ।সান্ডা তেল সাধারণত গুইসাপ প্রজাতির চর্বি দিয়ে বানানো হয়। এই প্রাণী পাওয়া যায় দক্ষিণ এসিয়া আফ্রিকার মরুভূমি ,সৌদি আরবের  মরুভূমিতে পাওয়া যায়।এই প্রাণীর স্থানীয় নাম হলো সান্ডা।সান্ডার চর্বি দিয়ে বানানো হয় যৌন দুর্বলতার রোধের তেল। এই তেল এর দাম অনেক যদিও এটি সাধারণত কোন ওষুধের দোকানে পাওয়া যায় না ।

এটি বিক্রি হয় গোপন বিশ্বাস ও ভরসার সাথে ।তবে চিকিৎসা বিদদের মতে এই তেল এর উপকারিতা নেয় । এই তেল ব্যাবহার করার ফলে ত্বকে জালাপোড়া ও এলারজি হয়ে থাকে ।আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী এটি দিয়ে ব্যবসা করা বা এটি শিকার করা দণ্ডনীয় অপরাধ।একদিকে লোক গোপন বিশ্বাস আর অপর দিকে বিজ্ঞান দের সতর্কতা ব্লা যায় এখন ও থামেনি সান্ডা নিয়ে বিতর্কতা।সান্ডা কি, কথায় পাওয়া যায় এবং এটা নিয়ে কেন  বিতর্ক। বাংলাদেশ সান্ডা নিয়ে অনেক বিতর্ক করছে ।

সান্ডা হলো গুইপ্রজাতীয় প্রাণী । সান্ডার হালাল একটি প্রাণী ।ইসলামিক দিষ্টিতে এই প্রাণী খাওয়া হালাল । যার রুচিতে খেতে ইচ্ছা করবে সে খেতে পারে ।সান্ডার তেল অনেক উপকারি ।সান্ডার তেল যৌন দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে ।

  

আসসালামু আলাইকুম । আমার নাম তারেক মাহমুদ । আমি এই পোস্ট এর লেখক । আমি এই পোস্ট এ বাংলাদেশের বর্তমান সান্ডা কে নিয়ে বিতর্ক তুলে ধরেছি । সান্ডা কি, কথায় পাওয়া যায়্‌ সান্ডা দিয়ে কি বানানো হয় এবং সান্ডা খাওয়া কি হালাল না হারাম । আমার এই পোস্ট এ সান্ডা খাওয়া হালাল  এবং সান্ডার চর্বি দিয়ে বানানো তেল বেশী ভালো লেগছে । আরও পড়ূন- গানের লিরিক্স